এরপরই নেট দুনিয়ায় নিন্দার ঝড় উঠেছে। সমালোচনার হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না বামেরাও। আই এস এফ-র তকমাধারী ধর্মীয় এই নেতা তাঁর পেশাগত এক জলসা অনুষ্ঠানে রীতিমতো বাংলাদেশের ঘটনা নিয়ে গুজবকেই সমর্থন করেন।
তিনি দাবি করেন, দূর্গা মন্ডপে হনুমান মূর্তির পায়ের নিচে কোরান শরীফ রাখা হয়েছিল। এরপরই তিনি হিন্দুদের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন,"তুমি যদি মনে কর তোমার স্বাধীনতা আছে কোরানকে অপমান করার, ইসলামের বিরুদ্ধে বলার, আমারও স্বাধীনতা তোমার ধর থেকে কল্লাকে (গলা) আলাদা করে দেওয়ার সময় এসেছে"।
এই সময়ে দাঁড়িয়ে যেখানে বাংলাদেশের বড়ো অংশের মানুষ রাস্তায় নেমে ঘটনার তীব্র নিন্দা করছে সেখানে পশ্চিমবঙ্গে বসে সেকুলার মার্কা এহেন নেতার উস্কানি নিয়ে রাজ্য সরকার এখনো চুপ। পাশাপাশি মুখ পুড়েছে বামেদের। এই আব্বাসকে নিয়ে প্রথম থেকেই বামেদের মধ্যে বিতর্ক ছিল।
বিধানসভা ভোটে জোট সঙ্গী করে আখেরে বামেদের ক্ষতি হয়েছে। পরে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি ভোটের জোট বলে দায় সেরেছেন। কিন্তু আদ্যপ্রান্ত এক ধর্মীয় নেতার তৈরি দলের সঙ্গে রাতারাতি ভিড়ে যাওয়ার মাসুল এখন সিপিএমকে গুনতে হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment